নীলসাগর এক্সপ্রেস

নীলসাগর এক্সপ্রেস

ঢাকা-নীলফামারী রুটে চলাচল করে ৭৬৬/৭৬৫ নং নীলসাগর আন্ত:নগর ট্রেনটি।

সময়সূচি

রুট

ছাড়বে

পৌছাবে

বন্ধের দিন

ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে নীলফামারী

সকাল ৮:২৫

বিকাল ৫:৩০

সোমবার

নীলফামারী থেকে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট

রাত ১১:২০

সকাল ৭:৪৫

রোববার

যাত্রা বিরতীর স্থান ও ভাড়ার তালিকা

গন্তব্যস্থল

শো: চেয়ার

স্নিগ্ধা

এসি সিট

নীলফামারী/সৈয়দপুর

৪৩৫

৭২০

৮৬৫

পার্বতীপুর

৪০৫

৬৭৫

৮১০

ফুলবাড়ী

৩৯৫

৬৫৫

৭৮৫

বিরামপুর

৩৮৫

৬৪০

৭৬৫

পাঁচবিবি

৩৬৫

৬১০

৭৩০

জয়পুরহাট

৩৬০

৫৯৫

৭১৫

আক্কেলপুর

৩৪৫

৫৭৫

৬৯০

সান্তাহার

৩৩০

৫৫০

৬৬০

আহসানগঞ্জ

৩১৫

৫২০

৬২৫

নাটোর

২৯৫

৪৯০

৫৯০

ঈশ্বরদী বাইপাস

২৫৫

৪২৫

৫১০

মুলাডুলি

২৬০

৪৩৫

৫২০

চাটমোহর

২৫০

৪১৫

৫০০

জামতৈল

২১৫

৩৫৫

৪২৫

শহীদ এম মনসুর আলী

২১০

৩৪৫

৪১৫

বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব

১২৫

২১০

২৫০

টাঙ্গাইল

১০৫

১৭৫

২১০

জয়দেবপুর

৪০

৯০

১০০

যোগাযোগ

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন

ফোন নম্বর: ৯৩৫৮৬৩৪,৯৩৩১৮২২

মোবাইল নম্বর: ০১৭১১৬৯১৬১২

বিমানবন্দর রেলওয়ে ষ্টেশন

ফোন নম্বর: ৮৯২৪২৩৯

ওয়েবসাইট: www.railway.gov.bd

টিকেট কাটার বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন:

মালামাল পরিবহন

একজন শীতাতপ শ্রেণীর যাত্রী ৫৬ কেজি, প্রথম শ্রেণীর যাত্রী ৩৭.৫ কেজি, শোভন শ্রেণীর যাত্রী ২৮ কেজি এবং সুলভ ২য় শ্রেণীর যাত্রী ২৩ কেজি মালামাল বিনা ভাড়ায় সঙ্গে নিয়ে যেতে পারেন।
অতিরিক্ত মালামাল মাশুল পরিশোধ করে তা লাগেজ হিসেবে তার নিজ গন্তব্যে নিতে পারেন। বড় স্টেশনগুলোতে লাগেজ বুকিংয়ের জন্য আলাদা কাউন্টার রয়েছে।
লাগেজ বহনের জন্য ট্রলির ব্যবস্থা আছে।
অসুস্থ ব্যাক্তিদের বহনের জন্য হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা আছে।

মালামাল বহনে কুলি চার্জ

স্টেশন থেকে বগিতে কিংবা বগি থেকে স্টেশনের বাইরে মালামাল বহনের জন্য কুলির ব্যবস্থা আছে। মালামালের পরিমান অনুযায়ী তারা চার্জ নিয়ে থাকে। এখানে বর্তমান প্রচলিত চার্জের তালিকা দেয়া হল, যদিও প্রকৃত ক্ষেত্রে দর-কসাকসি করেই তাদের সেবা নেয়া যাবে।

লাগেজের পরিমাণ

চার্জ (টাকা)

অনধিক ২৮ কেজি (১টি ব্যাগ)

৩০/-

অনধিক ২৮ কেজি (২টি ব্যাগ)

৪০/-

অনধিক ৩৭ কেজি (১টি ব্যাগ)

৪০/-

অনধিক ৩৭ কেজি (২টি ব্যাগ)

৫০/-

অনধিক ৫৬ কেজি (১টি ব্যাগ)

৬০/-

অনধিক ৫৬ কেজি (২টি ব্যাগ)

৮০/-

খাবার ব্যবস্থা

আন্তঃনগর ট্রেনগুলোতে খাবারের গাড়ি সংযোজন করা থাকে। করিডোরের মাধ্যমে ট্রেনের যেকোন প্রান্ত থেকে খাবারের গাড়িতে গিয়ে খাবার গ্রহণ করা যায়। এসকল খাবার গাড়িতে খাবারের মূল্য তালিকা টানানো থাকে। এখানে বার্গার, কেক, স্যান্ডউইচ, পেটিস, রোল, পাউরুটি, চা, কপি, কাটলেট, সিদ্ধ ডিম, ফ্রাইড চিকেন, কাবাব সিঙ্গারা, সমুচা, নানা ধরনের কোমল পানীয় ও মিনারেল ওয়াটার পাওয়া যায়। এছাড়া দৈনিক পত্রিকা ও ম্যাগাজিন পাওয়া যায়।

অন্যান্য সুবিধাদি

আন্তঃনগর ট্রেনগুলো নামাযের জন্য নির্ধারিত জায়গা রয়েছে।
কতর্ব্যরত গার্ডের কাছে প্রাথমিক চিকিৎসা বক্স রয়েছে।
টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে। তবে ট্রেন থেমে থাকা অবস্থায় টয়লেট ব্যবহার না করা ভালো।
প্রত্যেক বগিতে একজন করে গাইড থাকেন। যাত্রীদের সেবা, প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও ট্রেনের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তারা দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য রয়েছে জানালার পাশে এ্যালুমিনিয়ামের শাটার। ট্রেনে ভ্রমণকালে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। যেমন – ট্রেনের দরজা-জানালায় না বসা, ট্রেনের ছাদে না ওঠা, ইঞ্জিনে না চড়া। ঘনবসতি বা বস্তি এলাকাতে ট্রেন চলার সময় জানালার শাটার লাগিয়ে দেয়া।
এসি কেবিন ছাড়া শোভন বগিতে স্ট্যান্ডিং টিকেট কাটার সুবিধা রয়েছে। মোট বরাদ্দকৃত টিকেট বিক্রি হয়ে যাওয়ার পর স্ট্যান্ডিং টিকেট দেয়া হয়। স্ট্যান্ডিং টিকিটের মূল্য সিটিং টিকেটের সমান এবং সাথে সাধারণ টিকেটের মতই পণ্য নেয়া যায়।

এসএসসি’র ও সমমানের পরীক্ষার ফল